31 C
Dhaka
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, | সময় ১২:২৫ পূর্বাহ্ণ

নিয়ামতপুরে তীব্র শীতে গরম পোশাকের দোকানে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়।

নিয়ামতপুর(নওগাঁ)প্রতিনিধিঃ

নওগাঁর নিয়ামতপুরে উত্তরের হিমেল হাওয়া আর শৈত্যপ্রবাহে তীব্র শীতে ফুটপাতের গরম কাপড়ের দোকানগুলোতে সাধারণ ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্যণীয়। পৌষের শেষদিকে জেঁকে বসেছে শীত। কয়েক দিন ধরে এক নাগাড়ে শীতের প্রকোপে স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। যার প্রভাব পড়েছে এলাকার খেটে খাওয়া কর্মজীবী মানুষদের ওপর শীতের ফলে কমে গেছে আয়ের উৎস।
এদিকে শীত থেকে বাঁচতে ফুটপাতে বসা গরম কাপড়ের দোকানগুলোই নিম্ন মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের একমাত্র ভরসা। নিয়ামতপুর উপজেলা সদর, বটতলী, গুজিশহর,খড়িবাড়ী, গাবতলী, ছাতড়া, বরেন্দ্র বাজারসহ ছোট বড় হাটে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মাটি বা পাঁকা মেঝের ওপর পাটি কিংবা চট বিছিয়ে নানা ধরনের কম দামী শীতবস্ত্রের পসরা নিয়ে বসেছেন দোকানীরা। কম দামে শীতবস্ত্র ক্রয় করতে ভিড় করছেন ক্রেতারা। এসব দোকানে পাওয়া যাচ্ছে নতুন ও পুরোনো কোট, জ্যাকেট, সোয়েটার, চাদর, হাত মোজাসহ মহিলা ও শিশুদের নানা ধরনের বাহারি শীতের পোশাক। পুরুষদের পাশাপাশি কম দামে শীতবস্ত্র কেনার সুযোগ হাতছাড়া করছেন না মহিলারাও। এই পট্টিতে শীতবস্ত্র বিক্রয়ের ধুম পড়েছে। ফুটপাতপট্টিতে শীতের কাপড় বেচাকেনা চলে সকাল থাকে সন্ধ্যা পর্যন্ত।শীতবস্ত্র বিক্রেতা জেমস বলেন, আমরা শীত মৌসুমের শুরুতেই গাট ধরে শীতের পোষাক কিনে রাখি। শীত মৌসুমে সেসব পোষাক স্বল্প লাভে বিক্রয় করি। এতে ক্রেতারা পোষাকের দাম কম পায় ব্যবসায়ীরাও লাভবান হয়।শীতবস্ত্র ক্রেতা ইমরান ও রানা বাবু বলেন, বর্তমানে একটি শীতের কাপড় মার্কেটে কিনতে গেলে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা লাগে। কিন্তু ফুটপাতে সেসব কাপড় কম দামে পাওয়া যায়। সাধ্যের মধ্যে নিজের ও পরিবারের অন্যানো সদস্যদের চাহিদা সহজেই পূরণ করা যায়।

আরও পড়ুন...

নোয়াখালীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি করায় এক ব্যক্তির কারাদন্ড

Al Mamun Sun

ঝিনাইদহে বায়োমেট্রিক হাজিরা মেশিন কেনা কাটায় ১ কোটি ১৮ লাখ লোপাট

Al Mamun Sun

সন্দ্বীপে সিবিওর অগ্রগামী নারী নেত্রীদের বিভিন্ন কমিটিতে অন্তর্ভুক্তির লক্ষে তালিকা হস্তান্তর বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

Al Mamun Sun
bn Bengali
X