করোনা ভাইরাসের কারণে দুই মাসের বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকার পর আগামী ৩১ মে থেকে শেয়ারবাজারে আবার লেনদেন চালু হচ্ছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড
ছবি: সংগৃহীত। বেশ কিছুদিন ধরেই করোনা ভাইরাস আতঙ্কে ধস চলছে বিশ্ব শেয়ারবাজারে। এখন সেটি ভূমিধসে রূপ নিয়েছে। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রে লেনদেন শুরুর সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়
দেশের পুঁজিবাজারেও পড়েছে করোনা আতঙ্কের প্রভাব। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৯৯ শতাংশ কোম্পানির দরপতন হয়েছে এবং ৪৯৯ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। যদিও পুরোটাই বিক্রির
বছরের শুরুর দিকের ভয়াবহ দরপতনের পর বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দেশের পুঁজিবাজারে মূল্য সূচকের বড় উত্থানের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের প্রথম ২
পতন থেকে বের হতে পারছে না দেশের শেয়ারবাজার। প্রায় প্রতিদিনই বাজার খারাপ থেকে আরও খারাপ হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক
৬২ পয়েন্ট কমেছে ডিএসই প্রধান মূল্যসূচকে (ছবি : সংগৃহীত) মূল্যসূচকের ব্যাপক পতনের মধ্যে গতকাল লেনদেন শেষ করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। ৬২ পয়েন্ট কমেছে ডিএসই প্রধান
সরকারের নানামুখী উদ্যোগের ফলে নভেম্বরের শুরু থেকে ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে এত দিনের ‘অনাস্থা’র এই পুঁজিবাজার। গত সপ্তাহের পাঁচ দিনের মধ্যে চার দিনই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ